বৃহস্পতিবার, ২৯ মার্চ, ২০১২

আসল ১০০০ টাকা নোট কিভাবে চিনবেন?

বাংলাদেশ ব্যাংক হতে পাওয়া তথ্যমতে আসল ১০০০ টাকা নোটে নিম্নের বৈশিষ্টগুলি থাকবেঃ

১) কাগজঃ নোটে বিশেষ প্রলেপযুক্ত উন্নতমানের দীর্ঘস্থায়ী কাগজ ব্যবহার করা হয়েছে। কাগজের সম্মুখ ও পশ্চাৎ উভয় পীঠে বিক্ষপ্তভাবে রঙ্গিন ফ্লোরসেন্ট ফাইবার রয়েছে যা খালি চোখে দেখা যায়না কিন্তু অতি বেগুনি আলোয় দেখলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র লাল, নীল ও হলুদ রঙে দৃশ্যমান হবে।

এক নজরে আসল ১০০০ টাকা নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট

২) ইরিডিসেন্ট স্ট্রাইপঃ নোটের পিছনের দিকে বামপাশে খাড়াভাবে BANGLADESH BANK লেখা ৮ মিলিমিটার চওড়া একটি হালকা ইরিডিসেন্ট স্ট্রাইপ আছে যা তির্যকভাবে নড়াচড়া করলে হালকা হলুদ থেকে হালকা নীল রং ধারন করবে।

৩) রং পরিবর্তনশীল কালিঃ
রং পরিবর্তনশীল কালি
নোটের সম্মুখভাগে ডানদিকে উপরের অংশে অঙ্কে লেখা "১০০০" রং পরিবর্তনশীল কালিতে মুদ্রিত যা সরাসরি তাকালে সোনালী এবং তির্যকভাবে তাকালে সবুজ দেখা যাবে।

৪) রং পরিবর্তনশীল নিরাপত্তা সুতাঃ ৪ মিলিমিটার নিরাপত্তা সুতাটি নোটের সামনের দিকে ফোঁড় কেটে সেলাই করার মত রয়েছে। পিছনের দিকে সুতাটি কাগজের ভিতরের দিকে ঢুকানো। নোটটি নড়াচড়া করলে সুতার রং পরিবর্তন হবে। আলোর বিপরীতে উভয় পীঠ হতে সুতাটিতে "১০০০ টাকা" লেখা সংখ্যাটি পড়া যাবে।

জলছাপ
৫) জলছাপঃ নোটে প্রচলিত বাঘের মাথার জলছাপের পরিবর্তে শাপলা ফুলের প্রতিকৃতি জলছাপ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়াও বাংলাদেশ ব্যাংকের "মনোগ্রাম" ও অংকে "1000" লেখা জলছাপ রয়েছে। মনোগ্রাম ও 1000 লেখা শাপলার চেয়ে বেশি উজ্জ্বল। সকল জলছাপ আলোর বিপরীতে দৃশ্যমান হবে।

৬) অসমতল ছাপাঃ
অসমতল ছাপা
১০০০ টাকা নোট বিশেষ নিরাপত্তামুলক কালিতে ছাপা হয়েছে যা হাত দিয়ে স্পর্শ করলে উঁচুনিচু বা খসখসে অনুভূত হবে। নোটের সম্মুখ ও পশ্চাৎ উভয় পীঠে এরুপ ছাপা রয়েছে।

৭) অন্ধদের জন্য বিন্দুঃ অন্ধরা যাতে বুঝতে পারে সেজন্য বিশেষ নিরাপত্তামুলক কালিতে ছাপা ৫ টি ছোট বৃত্ত রয়েছে যা হাতের স্পর্শে সহজে উচু-নিচু বা খসখসে অনুভুত হবে।

৮) উভয় পীঠ হতে দেখা যায় এমন ফুলের প্রতিকৃতিঃ নোটের সম্মুখ ও পশ্চাৎ উভয় পীঠে একই স্থানে ফুলের আকৃতি মুদ্রিত আছে যা উভয় পীঠ হতে একই স্থানে দেখা যাবে।

৯) অতি ছোট আকারের লেখাঃ নোটের সম্মুখ ও পশ্চাৎ উভয় পীঠে দৃশ্যমান সরু রেখাটিতে BANGLADESH BANK 1000 TAKA অতি সূক্ষ্ম আকারে বারবার লেখা আছে যা শুধুমাত্র আতশি কাঁচ দ্বারা দেখা যাবে।

১০) বিশেষভাবে ১০০০ কথাটির মুদ্রণঃ ছোট আকারের BANGLADESH BANK লেখা দিয়ে নোটের পশ্চাতভাগের বামদিকে নিচে ও ডানদিকে উপরে "1000" মুদ্রিত আছে।

১১) লুকানো ছাপাঃ 
লুকানো ছাপা
এখানে সুপ্ত বা লুকানভাবে "১০০০" মুদ্রিত আছে যা স্বাভাবিক আলোয় তির্যকভাবে তাকালে দেখা যাবে।

১২) নম্বরঃ সিরিজ অপরিবর্তিত রেখে নোটের সম্মুখভাগে বামপাশে নিচে ইংরেজি ও ডানপাশে উপরে বাংলা নম্বর ব্যবহার করা হয়েছে যাতে কোন একটি নম্বর কেউ উদ্দেশ্যমূলকভাবে কোন পরিবর্তন করলে সহজেই ধরা পড়বে।

বিশেষভাবে কৃতজ্ঞঃ

রবিবার, ২৫ মার্চ, ২০১২

নিজের লেখাকে শুনুন রোবটিক গলায়

অনেকদিন পর লিখতে বসলাম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভাল আছেন।

কিছুদিন আগে বিডি ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারের ইউটিউবে দেয়া ভিডিওটি যারা দেখেছেন তাদের নিশ্চয়ই মনে আছে ভিডিওটিতে হ্যাকাররা এক বিশেষ ধরনের রোবটিক ভাষা ইউজ করেছেন। কেমন হয় যদি আপনার কম্পিউটার আপনার লেখাকে সেইভাবে রোবটিক গলায় পড়ে শোনায়? ফোন বা অন্য কোন ডিভাইসে নিজের লেখাগুলো রোবটিক গলায় রেকর্ড করে বন্ধুর সাথে মজা করতে মন্দ হয়না নিশ্চয়ই?


হ্যা। নোটপ্যাড ব্যবহার করে আমরা এই কাজটি করতে পারি।
এই লিঙ্কে একটি কমপ্লিট ফাইল দেয়া আছে। প্রথমে ডাউনলোড করে নিই।

এবার ডাউনলোড করা ফোল্ডারটি এক্সট্র্যাক্ট করে ফোল্ডারের ভেতরে থাকা Robotic Speaker এ ডাবল ক্লিক করি।

কম্পিউটারের গলায় যা শুনতে চাচ্ছি তা লিখে Ok তে ক্লিক করি। এভাবে...


ব্যাস। এখন শুধু এনজয় এর পালা।

কেমন লাগলো জানাবেন। ভাল থাকবেন সবাই।
============ ধন্যবাদ ============ 

সোমবার, ১৯ মার্চ, ২০১২

ফেসবুক টাইমলাইনঃ তৈরি করুন নিজের হট ডিজাইনের কভার ফটো


myFBCovers:

শুধুমাত্র সুন্দর ডিজাইনের কভার ফটো তৈরির জন্যই নয়, নিজের তৈরি কভার সকল myFBCover মেম্বারদের সাথে শেয়ারের জন্য এটি একটি আকর্ষণীয় সাইট। আপনি সপ্তাহে ৫০ ডলার ও মাসে ১০০ ডলারের ক্যাশ প্রাইজের যোগ্য হবেন যদি আপনার তৈরি কভারখানা most downloads এর সারিতে স্থান পায়। প্রায় ১০০০ ডিজাইনের কিউট কভার থেকে আপনি কোন ধরনের কালার ও ডিজাইন বেশি ডাউনলোড হয় তাও আইডিয়া নিতে পারবেন। আপনি আপনার কভার ফটো ক্রপ করতে পারবেন, রিসাইজ করতে পারবেন, এমনকি ইফেক্টও দিতে পারবেন নিমেষেই। সুতরাং আর দেরি কেন? এখনই ভিজিট করুন নিচের সাইটেঃ

TheSiteCanvas:

হট ডিজাইনের ফেসবুক কভার তৈরির আরেক কিংবদন্তী হচ্ছে TheSiteCanvas. এটি সহজেই আপনার পছন্দের সারিতে স্থান পাবে; কারন এটি দিয়ে আপনি আপনার ফেসবুক নামটিকে সুন্দর ডিজাইনের একটি মুভি লাইক টাইটেল তৈরি করতে পারবেন। আপনি আপনার ফেসবুক নামের সঙ্গে মানানসই যেকোনো ডিজাইন সিলেক্ট করতে পারবেন এবং কভারটিকে ইউনিক ডিজাইন ও প্যাটার্ন দিতে ওর মধ্যে আপনার নিজের কাস্টম ফটোও যোগ করতে পারবেন। উপরের ছবির কভারটি এই সাইটের মাধ্যমেই করা হয়েছে। সুতরাং ডু ইট।

Facebook Profile Covers:

অন্যগুলোর মত Facebook Profile Covers-ও আপনাকে প্রায় ১০০০ ডিজাইনের হট ও কুল কভার থেকে আপনারটি বেছে নিতে সাহায্য করবে। এটি অনেকটা myFBCovers এর মতই; তবে এখানে আপনি কোন প্রতিযোগিতার সুযোগ পাবেন না। এখানে আপনি কেবল আপনার কভার তৈরি ও ডাউনলোডই করতে পারবেন। সুন্দর কালার, ভেরিয়েশন ও ওয়াটারমার্ক সাইটটিকে অন্যদের থেকে অনেকটা আলাদাই করেছে।

পোস্টটি কেমন লাগলো জানাবেন।
========== ধন্যবাদ ==========

সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১২

ম্যাজিক্যালি হাইড করে দিন পিসির প্রাইভেট ফোল্ডারগুলিকে

ফোল্ডার হাইড করার জন্য আমরা কত কিছুই না করি। সঠিক টুলের অভাবে বেশিরভাগ সময়ই আমাদের সে চেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। অনেক সময় আবার আমরা ফোল্ডার এর মধ্যে পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখি যা ইউজারের সেন্সিটিভ ডাটাকে অন্যের কাছে আরও সন্দেহপ্রবন করে তোলে। কিন্তু আজকে আমি আপনাদের এমন একটি সফটওয়্যার দিব যা দিয়ে আপনিঃ
১) আপনার সেন্সিটিভ ডাটাগুলোকে কন্ট্রোল প্যানেলে পরিবর্তন করার মাধ্যমে অন্যের সন্দেহের অবসান ঘটাতে পারবেন।
২) খুব সহজে ইউজ করতে পারবেন।
৩) সফটওয়্যারটি ফ্রিওয়্যার। তাই রেজিস্ট্রেশন করতে হবেনা।
৪) সাইজ খুব ছোট (৮৫ কেবি) এবং পিসি থেকে খুব কম মেমরি ইউজ করে।
৫) সর্বোপরি আপনার প্রাইভেট ডাটাগুলোকে অন্যের কাছ থেকে রাখতে পারবেন সম্পূর্ণ নিরাপদে।


সফটওয়্যারটির নাম Fake Folder. ইউজারের প্রাইভেট ডাটাকে ফেইক করে দিতে জুড়ি নেই এর।


ডাউনলোড করার পর ফেক ফোল্ডার আপনার পিসিতে ইন্সটল দিলে পাসওয়ার্ড সেট করতে বলবে। মিনিমাম ৫ সংখ্যার একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে Set password এ ক্লিক করুন।

এবার Start এর All programs থেকে Fake Folder এ রাইট ক্লিক করে Send to>>Desktop (create shortcut) করে দিন।

এটি করলে ফেইক ফোল্ডার এর একটি শর্টকাট আইকন ডেস্কটপে চলে আসবে। ডেস্কটপের শর্টকাট আইকনে ডাবল ক্লিক করলে পাসওয়ার্ড চাইবে। পাসওয়ার্ড দিয়ে কীবোর্ড থেকে Enter প্রেস করুন।

কাঙ্ক্ষিত ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিয়ে Protect এ ক্লিক করুন।

দেখুন আপনার প্রটেক্ট করা ফোল্ডারের অবস্থাটা।

কোন ফোল্ডার আনপ্রটেক্ট করতে চাইলে একই নিয়মে Unprotect এ ক্লিক করুন।

এই ফোল্ডারটিকেই কিছুক্ষন আগে প্রটেক্ট করা হয়েছিল।

পোস্ট ভাল লাগলে একটু কষ্ট করে লাইক ও কমেন্ট করবেন।
============ ধন্যবাদ ============ 

শনিবার, ১০ মার্চ, ২০১২

অরিজিনাল ক্যাসিও সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর কিভাবে চিনবেন?

ক্যালকুলেটর সম্পর্কে নতুন কিছু বলার প্রয়োজন নেই। একটি ৩ বছরের শিশুও জানে যন্ত্রখানার প্রয়োজনীয়তা কতটুকু। যাক, আজ আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু হচ্ছে অরিজিনাল সায়েন্টিফিক ক্যাসিও ক্যালকুলেটর চেনার উপায়গুলো কি কি?

ক্যালকুলেটর কিনতে গিয়ে নকল মালের খপ্পরে পড়েননি এরকম পাবলিক খুব কমই আছেন। তবে নিচের ট্রিকসটি অনুসরণ করলে সহজেই আসল ক্যালকুলেটর চিনতে পারবেনঃ
১) প্রথমে ON বাটন চেপে ক্যালকুলেটরটি অন করুন।
২) এবার Shift+7+ON একসঙ্গে চাপুন।
৩) ডিসপ্লে কাল হয়ে গেলে 1 না আসা পর্যন্ত Shift বাটনটি চাপতে থাকুন।
৪) ডিসপ্লেতে 1 আসলে পরের বাটনগুলো একে একে চাপতে থাকুন (ON বাটন বাদে)। দেখুন ডিসপ্লেতে 2,3,4........ ইত্যাদি পরপর আসছে অর্থাৎ বাটনগুলো চেক হচ্ছে।
৫) যাদের ক্যালকুলেটরে চার অ্যারো কি সমৃদ্ধ Replay বাটন আছে তারা Mode বাটনের পর Replay বাটনের নিচের অ্যারো কি'টি বাদে উপরের ৩ টি অ্যারো কি চাপুন। আর নিচের অ্যারো কি বাটনটি "CONST" বাটনের পরে চেক করুন।
৬) এভাবে Shift থেকে Ans পর্যন্ত সব বাটন চেক হয়ে গেলে সবশেষে = বাটনটি চাপুন।
৭) ডিসপ্লেতে OK আসলে ON বাটনটি চাপুন।

নকল ক্যাসিও ক্যালকুলেটর Shift+7+ON কম্যান্ড বুঝতে পারেনা। 

ট্রিকসটি ভাল লাগলে লাইক ও কমেন্ট করবেন।
============ ধন্যবাদ ============

শুক্রবার, ৯ মার্চ, ২০১২

ক্যালকুলেশন করুন নিজের বানানো ক্যালকুলেটর দিয়ে

ক্যালকুলেটর বলতে সাধারনত গণনাকারী যন্ত্রকে বোঝান হয়। একটি ছোট, হাতে ধরা যায়, নোটবুক ধরনের বস্তু হচ্ছে ক্যালকুলেটর। আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে ক্যালকুলেটর নামক এই বস্তুটি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে।

ক্যালকুলেটর বলতে সাধারনত আমরা ছোট একটি গণনাকারী যন্ত্রকে বুঝি। কিন্তু এই গণনাকারী যন্ত্রটি যদি নিজে নিজে কম্পিউটারে তৈরি করা যায় তাহলে কেমন মজা হয় বলুনতো? কথা না বাড়িয়ে চলুন তাহলে কাজ শুরু করি।

প্রথমে ডেস্কটপের ফাকা জায়গায় মাউজের রাইট ক্লিক করে New থেকে Text Document এ যান।


এবার নতুন টেক্সট ডকুমেন্টটিতে ডাবল ক্লিক করে ওর ভেতরে নিচের কোডগুলো হুবহু পেস্ট করে দিয়ে Calculator.html নামে সেইভ করুন।



===== কোড =====
<FORM name="Keypad" action="">
<TABLE>
<B>
<TABLE border=2 width=50 height=60 cellpadding=1 cellspacing=5>
<TR>
<TD colspan=3 align=middle>
<input name="ReadOut" type="Text" size=24 value="0" width=100%>
</TD>
<TD
</TD>
<TD>
<input name="btnClear" type="Button" value="  C  " onclick="Clear()">
</TD>
<TD><input name="btnClearEntry" type="Button" value="  CE " onclick="ClearEntry()">
</TD>
</TR>
<TR>
<TD>
<input name="btnSeven" type="Button" value="  7  " onclick="NumPressed(7)">
</TD>
<TD>
<input name="btnEight" type="Button" value="  8  " onclick="NumPressed(8)">
</TD>
<TD>
<input name="btnNine" type="Button" value="  9  " onclick="NumPressed(9)">
</TD>
<TD>
</TD>
<TD>
<input name="btnNeg" type="Button" value=" +/- " onclick="Neg()">
</TD>
<TD>
<input name="btnPercent" type="Button" value="  % " onclick="Percent()">
</TD>
</TR>
<TR>
<TD>
<input name="btnFour" type="Button" value="  4  " onclick="NumPressed(4)">
</TD>
<TD>
<input name="btnFive" type="Button" value="  5  " onclick="NumPressed(5)">
</TD>
<TD>
<input name="btnSix" type="Button" value="  6  " onclick="NumPressed(6)">
</TD>
<TD>
</TD>
<TD align=middle><input name="btnPlus" type="Button" value="  +  " onclick="Operation('+')">
</TD>
<TD align=middle><input name="btnMinus" type="Button" value="  -  " onclick="Operation('-')">
</TD>
</TR>
<TR>
<TD>
<input name="btnOne" type="Button" value="  1  " onclick="NumPressed(1)">
</TD>
<TD>
<input name="btnTwo" type="Button" value="  2  " onclick="NumPressed(2)">
</TD>
<TD>
<input name="btnThree" type="Button" value="  3  " onclick="NumPressed(3)">
</TD>
<TD>
</TD>
<TD align=middle><input name="btnMultiply" type="Button" value="  *  " onclick="Operation('*')">
</TD>
<TD align=middle><input name="btnDivide" type="Button" value="  /  " onclick="Operation('/')">
</TD>
</TR>
<TR>
<TD>
<input name="btnZero" type="Button" value="  0  " onclick="NumPressed(0)">
</TD>
<TD>
<input name="btnDecimal" type="Button" value="  .  " onclick="Decimal()">
</TD>
<TD colspan=3>
</TD>
<TD>
<input name="btnEquals" type="Button" value="  =  " onclick="Operation('=')">
</TD>
</TR>
</TABLE>
</TABLE>
</B>
</FORM>
</CENTER>
<font face="Verdana, Arial, Helvetica" size=2>
<SCRIPT LANGUAGE="JavaScript">
<!-- Begin
var FKeyPad = document.Keypad;
var Accumulate = 0;
var FlagNewNum = false;
var PendingOp = "";
function NumPressed (Num) {
if (FlagNewNum) {
FKeyPad.ReadOut.value  = Num;
FlagNewNum = false;
  }
else {
if (FKeyPad.ReadOut.value == "0")
FKeyPad.ReadOut.value = Num;
else
FKeyPad.ReadOut.value += Num;
  }
}
function Operation (Op) {
var Readout = FKeyPad.ReadOut.value;
if (FlagNewNum && PendingOp != "=");
else
{
FlagNewNum = true;
if ( '+' == PendingOp )
Accumulate += parseFloat(Readout);
else if ( '-' == PendingOp )
Accumulate -= parseFloat(Readout);
else if ( '/' == PendingOp )
Accumulate /= parseFloat(Readout);
else if ( '*' == PendingOp )
Accumulate *= parseFloat(Readout);
else
Accumulate = parseFloat(Readout);
FKeyPad.ReadOut.value = Accumulate;
PendingOp = Op;
  }
}
function Decimal () {
var curReadOut = FKeyPad.ReadOut.value;
if (FlagNewNum) {
curReadOut = "0.";
FlagNewNum = false;
  }
else
{
if (curReadOut.indexOf(".") == -1)
curReadOut += ".";
  }
FKeyPad.ReadOut.value = curReadOut;
}
function ClearEntry () {
FKeyPad.ReadOut.value = "0";
FlagNewNum = true;
}
function Clear () {
Accumulate = 0;
PendingOp = "";
ClearEntry();
}
function Neg () {
FKeyPad.ReadOut.value = parseFloat(FKeyPad.ReadOut.value) * -1;
}
function Percent () {
FKeyPad.ReadOut.value = (parseFloat(FKeyPad.ReadOut.value) / 100) * parseFloat(Accumulate);
}
</SCRIPT>

এবার কম্পিউটারের যে স্থানে Calculator.html সেইভ করেছেন সেখানে গিয়ে দেখুন Calculator নামে একটি ব্রাউজার আইকন তৈরি হয়ে গেছে। ওখানে ডাবল ক্লিক করে দেখুন মজা।

পোস্টটি ভাল লাগলে দয়া করে লাইক ও কমেন্ট করবেন। ভাল থাকবেন সবাই।
============ ধন্যবাদ ============ 

অনলাইন রেডিও চলুক নেট প্লেয়ারের তালে তালে

বাংলা এফএম রেডিও আমাদের সবারই প্রিয়। কিন্তু, ঢাকার বাইরে যারা থাকেন তারা এই এক্সক্লুসিভ জিনিসটা থেকে সবসময়ই বঞ্চিত হয়ে থাকেন। কল্পনা করুন তো, বাংলাদেশের প্রতিটি জেলার প্রতিটি নাগরিক যদি রেডিও টুডে, রেডিও ফুর্তির মত রেডিওগুলোর স্বাদ পায় তাহলে কেমন হয়?


একবাক্যে সবাই বলবেন জোশ হয়। ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে Skytouch Net Player পুরন করবে আপনার সেই স্বপ্ন। এই প্লেয়ার দিয়ে আপনি আরও প্লে করতে পারবেনঃ
১) রেডিও আমার
২) রেডিও গুনগুন
৩) রেডিও আড্ডা
৪) রেডিও ঢাকা
৫) রেডিও তুফান
৬) লেমন ২৪
৭) রেডিও অনুভুতি
৮) রেডিও প্রতিতি
৯) রেডিও অনিয়ম
১০) বিবিসি বাংলার সকল রেডিও
১১) দেশ টিভি, আরটিভি নিউজ সহ আরও অনেকগুলো অনলাইন রেডিও।

শুধু লিসেনিং নয়, পছন্দের রেডিও প্রোগ্রামগুলো রেকর্ডও করতে পারবেন এটি দিয়ে। আরও বিস্তারিত এই ঠিকানায়

প্রথমে এই লিঙ্ক থেকে মাত্র ২.২ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।
তারপর Create a desktop icon মার্ক রেখে সফটওয়্যারটি আপনার পিসিতে সেটআপ দিন।

সেটআপ ফিনিশ হয়ে গেলে উইন্ডোজের ফায়ারওয়াল ঝামেলা করতে পারে। Unblock এ ক্লিক করুন।

এখন শুধু এনজয় এর পালা। বাম থেকে Channel type সিলেক্ট করে ডানে Channel list থেকে প্লে করুন পছন্দের রেডিওটি আর হারিয়ে যান এফএম এর সেই স্বপ্নিল মিউজিকের জগতে।

পোস্টটি ভাল লাগলে দয়া করে লাইক ও কমেন্ট করুন। ভাল থাকবেন সবাই।
============ ধন্যবাদ ============ 
  

বুধবার, ৭ মার্চ, ২০১২

কিভাবে ফেসবুক টাইমলাইন থেকে পুরাতন প্রোফাইলে ফেরত আসবেন?

পুরাতন ফটো, স্মরণীয় পোস্ট ও অ্যাপ্লিকেশন বন্ধুদের সাথে শেয়ার করার সবচেয়ে গ্রেট উপায় হচ্ছে ফেসবুক টাইমলাইন। পুরাতন প্রোফাইলকে সম্পূর্ণরূপে নতুন এক আকর্ষণীয় লুক দিতে টাইমলাইনের যেমন রয়েছে আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা তেমনি এর প্রতি এলার্জিও রয়েছে অনেকের। তবে, একবার ফেসবুক টাইমলাইন একটিভেট করলে পুনরায় পুরাতন প্রোফাইলে ফিরে আসা যাবেনা এ ধারনা ভুল। আজ আমরা দেখব কিভাবে ফেসবুক টাইমলাইন চিরতরে ডিলিট করে দিয়ে পুরাতন প্রোফাইলে ফিরে আসা যায়। 
টাইমলাইন বিষয়ক ফেসবুক জরিপের একটি চিত্র

১) প্রথমে এই লিঙ্কে (ফেসবুক ডেভলপার) বা https://developers.facebook.com/apps এই ঠিকানায় যান। 
২) পাসওয়ার্ড দিতে বললে পাসওয়ার্ড দিন।
৩) বামপাশে আপনার অ্যাপ্লাই করা অ্যাপ্লিকেশনগুলি শো করবে। ফেসবুক টাইমলাইনের জন্য যে অ্যাপ্লিকেশনটি অ্যাপ্লাই করেছিলেন সেটিতে ক্লিক করুন। 

৪) এবার ডানপাশের Edit settings এ ক্লিক করুন।

৫) এখানে বামপাশে দেখুন Related Links নামে একটি অপশনের অধিনে আরও কিছু অপশন শো করছে। সবার নিচের Delete App এ ক্লিক করুন। 

৬) সফলভাবে অ্যাপ্লিকেশনটি ডিলিট হয়ে গেলে আপনি আপনার পুরাতন ফেসবুক প্রোফাইল ফেরত পাবেন।

[কিভাবে ফেসবুক টাইমলাইন একটিভেট করতে হয় কারো লাগলে আওয়াজ দিয়েন। পরবর্তী পোস্টে এটি নিয়ে আলোচনা করা হবে] 

পোস্টটি কেমন লাগলো জানাবেন। ভাল থাকবেন সবাই।
============ ধন্যবাদ ============
 

সোমবার, ৫ মার্চ, ২০১২

যেকোনো অ্যাপাসার পেনড্রাইভ ফরম্যাট করুন সহজেই

(শুধুমাত্র অ্যাপাসার পেনড্রাইভের জন্য)

৩ মাস আগের কথা। আমার ৪ গিগাবাইট অ্যাপাসার পেনড্রাইভ থেকে সব ধরনের কপি প্রোটেকশন দূর করার পরেও পেনড্রাইভ থেকে কোন কিছু কপি, মুভ এমনকি পেনড্রাইভ ফরম্যাট করতে গেলেও বলতঃ

 "The disk is write protected"

সপ্তাহখানেক পেনড্রাইভের পেছনে সময় দিয়ে কোন সমাধান না পেয়ে পেনড্রাইভটির আশা একপ্রকার ছেড়েই দিয়েছিলাম।

তারপর হঠাত একদিন পেয়ে গেলাম সমাধান। উদ্ধার করে ফেললাম ভাইরাসের শৃঙ্খলে চিরবন্দি আমার তথাকথিত সেই পেনড্রাইভটিকে। এরকম সমস্যায় আপনি পড়ে থাকলে এই পোস্টটি আপনার জন্যই।

১) প্রথমে এই ঠিকানায় গিয়ে আপনার পেনড্রাইভের মডেল নম্বর জেনে নিন। পেনড্রাইভের মডেল নম্বর পেনড্রাইভটির প্যাকেট থেকেও সংগ্রহ করতে পারেন। যাইহোক, যেভাবে পারেন আপনার পেনড্রাইভটির মডেল নম্বর জোগাড় করতে হবে।

২) এবার এই ঠিকানায় যান।

৩) Product Category এর ঘরে USB Flash Drives, Download Type এর ঘরে Utility এবং Model No. এর ঘরে পেনড্রাইভটির মডেল নম্বর সিলেক্ট করে দিয়ে Submit এ ক্লিক করুন।



৪) তাহলে পেয়ে যাবেন পেনড্রাইভটির ফরম্যাটারকে। নিচের দেখানো স্থানে ক্লিক করে ইউটিলিটিটি ডাউনলোড করে নিন।

এবার ইউটিলিটিটি পিসিতে সেটআপ দিয়ে ভাইরাসে আক্রান্ত পেনড্রাইভটি ফরম্যাট দিয়ে দেখুন ফরম্যাট নিচ্ছে।

>>> পেনড্রাইভ ফরম্যাটের ১ হালি সহজ ও কার্যকরী উপায় এই পোস্টটিতে আলোচনা করা হয়েছে। চাইলে দেখে নিতে পারেন।
>>> শহরতলী ব্যান্ডের ফেলানি-২০১১ এক্সক্লুসিভ এম্পিথ্রি সংটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন এখানে ক্লিক করে।

কাজ হইলে মিষ্টি পাঠাইয়া দিয়েন। ভাল থাকবেন সবাই।
============ ধন্যবাদ ============ 

রবিবার, ৪ মার্চ, ২০১২

বন্ধ করে দিন পিসির সিস্টেম রিস্টোর

পিসির সমস্যা সমাধানে উইন্ডোজের সিস্টেম রিস্টোর নিঃসন্দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কিন্তু প্রায় সময়ই সিস্টেম রিস্টোরে অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমে হার্ডডিস্কের মেমরি দখল করে পিসিকে স্লো করে দেয়। এমনকি অনেক সময় সেখানে অনেক ভাইরাসও আসন গেড়ে বসে থাকে যা নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দিলেও সেই সিস্টেম রিস্টোর মেমরির কোন পরিবর্তন করেনা।

তবে ইচ্ছে করলেই কম্পিউটারের সিস্টেম রিস্টোর বন্ধ করে দিতে পারেন খুব সহজেই।

এজন্য, প্রথমে ডেস্কটপের My Computer এ রাইট ক্লিক করে Properties এ যান।

এখন System Restore ট্যাব থেকে Turn off System Restore on all drives বাটনে মার্ক করে Apply এ ক্লিক করুন। নতুন কোন উইন্ডো আসলে সেখানকার Yes এ ক্লিক করলে সিস্টেম রিস্টোর বন্ধ হয়ে যাবে।

এখন My Computer এ প্রবেশ করে মেনুবারের Tools থেকে Folder options এ যান।

এবার View ট্যাব থেকে Show hidden files & folders এ টিক দিন এবং Hide extensions for known file types ও Hide protected operating system files থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Apply করে Ok করে বেড়িয়ে আসুন।

এখন থেকে আপনার হার্ডডিস্কের প্রতিটি ড্রাইভে System Volume Information নামে একটি হিডেন ফোল্ডার দেখা যাবে। লক্ষ্য করে দেখুন সেখানে কোন ডাটা নেই বা থাকলে সেগুলো ডিলিট করে দিন।

খেয়াল করে দেখুন আপনার হার্ডডিস্কের মেমরির পরিমান বেড়ে গেছে।

ট্রিকসটি ভাল লাগলে লাইক মাস্ট। ভাল থাকবেন সবাই।
============ ধন্যবাদ ============ 

বিশ্বসেরা পাঁচ হ্যাকার

কিছু কথা 
হ্যাকার কে?
হ্যাকার হচ্ছেন সেই ব্যক্তি যিনি নিরাপত্তা বা অনিরাপত্তার সাথে জড়িত এবং নিরাপত্তাব্যবস্থার দুর্বল দিক খুঁজে বের করায় বিশেষভাবে দক্ষ অথবা অন্য কম্পিউটারব্যবস্থায় অবৈধভাবে অনুপ্রবেশে সক্ষম বা এর সম্পর্কে গভীর জ্ঞানের অধিকারী।


হ্যাকার মূলত তিন প্রকার।
১) White Hat Hacker: এরা কম্পিউটার তথা সাইবার ওয়ার্ল্ডের নিরাপত্তা প্রদান করে থাকে। এরা কখনও অপরের ক্ষতিসাধন করে না। এদেরকে ইথিক্যাল হ্যাকারও বলা হয়।
২) Black Hat Hacker: হ্যাকার বলতে মূলত এদেরকেই বোঝান হয়। এরা সবসময়ই কোন না কোনভাবে অপরের ক্ষতিসাধন করে থাকে।
৩) Grey Hat Hacker: এরা এমন এক ধরনের হ্যাকার যারা ব্ল্যাক হ্যাট ও হোয়াইট হ্যাটদের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থান করে। এরা ইচ্ছে করলে কারো ক্ষতিসাধন করতে পারে আবার ইচ্ছে করলে কারো উপকারও করতে পারে।

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু হচ্ছে বিশ্বের সেরা ৫ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার সম্পর্কে। চলুন তাহলে মুল আলোচনায় প্রবেশ করা যাক।

১) Gary McKinnon
Solo হিসেবে পরিচিত স্কটিশ কন্সপিরেসির এই থিয়োরিস্ট U.S এর এয়ার ফোর্স, আর্মি, ডিপার্টমেন্ট অব ডিফেন্স, নাসা, নেভির মত বড় বড় নেটওয়ার্কে অবৈধভাবে প্রবেশ করে বিশ্বরেকর্ড করেন। গ্লোবাল এনার্জি ক্রাইসিস সমাধানের নিমিত্তে এগুলো থেকে তিনি এলিয়েন স্পেসক্র্যাফট এর যাবতীয় প্রমাণাদি চুরি ও নষ্ট করেন যা ইউএস আদালতের ভাষ্যমতে প্রায় $৭০০০,০০০ ক্ষতির সমতুল্য।

Gary McKinnon

২) Jonathan James
১৬ বছর বয়সের আমেরিকান এই কিশোর হ্যাকিংকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহন করেছিলেন যা তাকে ১৬ বারেরও বেশি কারাগারে নিয়ে গিয়েছিল। ইউএস ডিফেন্স ডিপার্টমেন্টের ওয়েবসাইট তার এই চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়েছিল। ১.৭ মিলিয়ন ডলারের নাসা সফটওয়্যার চুরি করে নাসার সার্ভার ও সিস্টেমকে শাটডাউন করতে বাধ্য করেছিলেন তিনি। সাইবারস্পেসে তার এই অস্বাভাবিক ব্যবহার জেমসকে ১০ বছর কম্পিউটার স্পর্শ করা থেকে বিরত রাখতে বাধ্য করেছিল।

Jonathan James

৩) Adrian Lamo
মাইক্রোসফট, ইয়াহু, সিটিগ্রুপ, ব্যাংক অব আমেরিকা, সিঙ্গুলার এবং দ্য নিউইয়র্ক টাইমস এর কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্রেকডাউন করে Lamo সর্বপ্রথম বিশ্বরেকর্ড করেন। হোমলেস হ্যাকার নামে পরিচিত বিখ্যাত এই হ্যাকার তার এই আচরনের কারনে ৬৫,০০০ ইউএস ডলার জরিমানা গুনতে বাধ্য হয়েছিলেন।

Adrian Lamo

৪) Kevin Mitnick
বিশ্বের সুপরিচিত ও ভয়ংকর হ্যাকারদের মধ্যে মিটনিক একজন যিনি আখ্যায়িত হয়েছেন The most wanted computer criminals in United States এবং The most dangerous hacker in the World হিসেবে। টাচ টোন এবং ভয়েস কন্ট্রোলের মাধ্যমে সেলফোন ব্যবহার করে মিটনিক কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর আক্সেস নিতেন। মটোরোলার মত বৃহৎ কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এই জিনিয়াসের দ্বারা হ্যাকড হয়েছিল যা তাকে সেই দিনগুলিতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছিল।

Kevin Mitnick

৫) Kevin Poulsen
Dark Dante নামে পরিচিত আমেরিকান এই হ্যাকার FBI ডাটাবেজ ও স্টেশন ফোন লাইন্স হ্যাক করে আলোচনার ঝড় তুলেছিলেন। বর্তমানে তিনি Wired News এর সিনিয়র ইডিটর হিসেবে কর্মরত আছেন।

Kevin Poulsen

পোস্টটি ভাল লাগলে দয়া করে লাইক ও কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আরও সব এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট পেতে বিকন ব্লগের সাথেই থাকুন।
============ ধন্যবাদ ============